সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

তাজমহল নয়, তেজোমহালয় :

  তাজমহল নয় , তেজোমহালয় : আমরা নেহেরু মার্কা ইতিহাসের বদৌলতে পড়েছি- সম্রাট শাজাহান তার প্রিয়তম স্ত্রীর মৃত্যুতে শোকাহত হয়ে তাজমহল নির্মান করেন। এতে ২০ হাজার শ্রমিক , ২২ বছর ধরের কাজ করে , ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি। শুরুতেই নেহেরু মার্কা ইতিহাস কেনো বললাম , তার ব্যাখ্যা দিয়ে নিই। অখণ্ড ভারত দুই টুকরা হওয়ার পর , বর্তমান ভারতের শাসনভার- ব্রিটিশদের এজেন্ট নেহেরুর কাছে হস্তান্তর হলে , ইতিহাস রচয়িতাদের প্রতি নেহেরু সরকারে একটি অলিখিত নির্দেশ ছিলো- মুসলমানদের নামে কোনো কিছু খারাপ বলা যাবে না। যেখানে দরকার বলতে হবে ভালো ভাবে , আর যেটা ভালো ভাবে বলা যাবে না , সেটাকে এড়িয়ে যেতে হবে। যেমন ২৮ এপ্রিল ১৯৮৯ সালে , পশ্চিমবঙ্গের সেকুকুরলার বামফ্রন্ট সরকার মাধ্যমিক শিক্ষা পর্ষদ এর মাধ্যমে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে , যার মূল কথা ছিলো- “ ভারতের মুসলমান আমলের সময়কে কোনোরকম বিরূপ সমালোচনা করা যাবে না। মুসলমান শাসকরা যে হিন্দু মন্দির ধ্বংস করেছে তা উল্লেখ করা যাবে না। ” এই নির্দেশ অনুযায়ী বাংলার ইতিহাসের পাঠ্যপুস্তকগুলো সংশোধিত বা লিখিত হয় আর তাতে লিখা হয় এইধরণের ইতিহাস - “ গজনীর সুলতান মাহমুদ

সাত্ত্বিক মানে কি নিরামিষ খাবার ?

সাত্ত্বিক মানে কি নিরামিষ খাবার ? কিছু কিছু দিব্যজ্ঞানীর অত্যাচারে টেকা দায় হয়ে পড়েছে। এরা মনে করে , সাত্ত্বিক মানে নিরামিষ খাবার ; এছাড়া এরা আরও মনে করে যে ধর্ম পালন করতে হলে নিরামিষ খাবারই খেতে হবে , আমিষ খাবার খাওয়া যাবে না ; শুধু তাই নয় , এরপর এরা প্রশ্ন করে ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে কি মাছ মাংস নিবেদন করা সম্ভব ? তার মানে , এদের শেষ কথা হচ্ছে- ধর্মকর্ম করতে গেলে নিরামিষ খেতেই হবে আর এই নিরামিষ খেতে খেতে কাম-ক্রোধ ত্যাগ ক ' রে হীন দুর্বল হয়ে মুসলমানদের হাতে মার খেয়ে হয় জন্মভূমি ত্যাগ করতে হবে , না হয় মরতে হবে। এদেরকে আমি জিজ্ঞেস করছি , এই যদি হয় শেষ পরিণতি , তাহলে সেই ধর্ম পালনের প্রয়োজনীয়তা কী , যে ধর্ম মানুষকে আত্মরক্ষা করার পথ দেখায় না বা আত্মরক্ষা করার শক্তি অর্জন করতে দেয় না ? নিরামিষ খাবারের ভয়াবহ ক্ষতিকর দিক বিবেচনা করে আমি নিরামিষ খাবারের সম্পূ্র্ণ বিরুদ্ধে , এই বিষয়টি আমার বিভিন্ন লেখায় অনেকবার প্রকাশ করেছি , আমার এসব লেখা পড়ে ঐ দিব্যজ্ঞানীরা আমাকে পরামর্শ দেয় , আপনি গীতার অমুক অমুক শ্লোক পড়ে দেখেন , সেখানে বলা আছে সাত্ত্বিক , তামসিক রাজসিক খাবারের কথা , এছাড়াও